1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নিউইয়র্কে অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশি এক শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

  • Update Time : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ২২৭ Time View

ওয়েব ডেস্ক: নিউইয়র্ক সিটি সংলগ্ন লং আইল্যান্ডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন শিশুটির ভাই, নানা ও নানি। তাদের মধ্যে ভাইয়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক। 

অগ্নিকাণ্ডে মারা যাওয়া রিফাত আরা আলী (১৩) নবম গ্রেডের শিক্ষার্থী। দগ্ধ ভাইয়ের নাম রাইম সাদমান জিম (১৭), নানার নাম শামসুল হক (৮২) ও নানী দিল আফরোজ (৭১)।

নিউইয়র্কে বাংলাদেশের ডেপুটি কনসাল জেনারেল এস এম নাজমুল হাসান জানিয়েছেন, অগ্নিদগ্ধ তিন জনকেই স্থানীয় নাসাউ ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়েছে। ভিকটিম পরিবারের খোঁজ-খবর রাখা হচ্ছে। নিহত এবং অগ্নিদগ্ধরা যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ডধারী।

নাসাউ কাউন্টির চিফ ফায়ার মার্শাল মাইকেল উত্তারো জানান, গত ২ অক্টোবর (শনিবার) স্থানীয় সময় ভোর পৌনে ৬টায় অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর কর্মীরা এলমন্টের মার্শাল স্ট্রিটে অবস্থিত মোহাম্মদ আলীর বাসায় যান। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পান যে, আগুনের লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে জ্বলছে। বাসার ভেতরে আটকে আছেন এক শিশু, এক কিশোর ও প্রবীণ দুই ব্যক্তি।

আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে কিছুক্ষণের মধ্যে নিকটবর্তী এলাকাগুলোর স্বেচ্ছাসেবক অ্যাম্বুলেন্স ও দমকলবাহিনীও গাড়িসহ উপস্থিত হয়। পরে হেলিকপ্টার টহল দেয় বিশেষ প্রয়োজন মেটাতে। আগুনের ঘটনায় পুরো এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। গুরুতর আহত অবস্থায় রিফাত, জিম, শামসুল হক এবং দিল আফরোজকে বাসার ভেতর থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ৩ অক্টোবর (সোমবার) বিকেলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রিফাত।

জানা গেছে, অগ্নিকাণ্ডের সময় চাঁদপুরের সন্তান মোহাম্মদ আলী কাজে ছিলেন। তার স্ত্রী সামিনা শামস আলী ভোর সাড়ে ৪টায় কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে বাসা ছাড়েন। আধা ঘণ্টা পরই টেলিফোনে জানতে পারেন বাড়িতে আগুন লাগার কথা। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ার সন্তান সামিনা শামস আলীর খোঁজ নিতে ওজোনপার্কে তাদের এক পারিবারিক বন্ধুর বাসায় যান ডেপুটি কনসাল জেনারেল।

জানা গেছে, মেয়ে এবং দুই নাতিকে দেখার জন্য গত ২৫ জুলাই বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্কে এসেছেন সামিনার মা-বাবা। তাদের ফিরে যাওয়ার কথা ২৫ অক্টোবর। কিন্তু আগুনে তাদের উভয়ের পাসপোর্ট পুড়ে ছাই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..